গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানযেকোনো সরকারি জবের জন্য সাধারণ জ্ঞান

বিজ্ঞান বিষয়ক ১১৯টি প্রশ্ন ও উত্তর

Rate this post

বিজ্ঞান বিষয়ক ১১৯টি প্রশ্ন ও উত্তর…📖📖📖

১। জীববিজ্ঞানের জনক কে?

= এ্যারিস্টটল।

২। জীবের সার্বিক অঙ্গস্থানিক গঠন বর্ণনা করে জীববিজ্ঞানের কোন শাখা?

= মরফোলজি বা অঙ্গসংস্থান বিদ্যা। 

৩। প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ ও জীবাশ্ম সম্পর্কে আলোচিত হয়?

= প্যালিওনটলজি বা প্রত্নতত্ত্ববিদ্যায়।

৪। জীবের শ্রেণিবিন্যাস ও দ্বি নাম করণের জনক কে ?

= ক্যারোলাস লিনিয়াস।

৫। জীবের শ্রেণিবিন্যাসে কতটি ধাপ রয়েছে ?

= ৭টি।

৬। দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম

=Copsychus saularis. 

  1. জীববিজ্ঞানের কোন শাখায় কীটপতঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা হয় ?

= এন্টোমোলজি।

৮। নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?

= ২প্রকার । যথা : আদি কোষ , প্রকত কোষ।

৯ । কাজের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?

=২প্রকার । দেহ কোষ , জনন কোষ।

১০ । কোষের শক্তির উৎপাদন কেন্দ্র বা পাওয়ার হাউস হলো

= মাইটোকণ্ড্রিয়া।

১১। প্লাস্টিড কত প্রকার ?

= ৩প্রকার । ক্রোমো, ক্লোরো , লিউকোপ্লাস্ট।

১২। প্রাণিকোষ বিভাজনে সহায়তা করে কোন কোষীয় অঙ্গানু ?

= সেন্ট্রিওল্

১৩। গলজি বস্তু কোথায় পাওয়া যায় ?

= প্রাণি কোষে।

১৪ । জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে

= লাইসোজোম।

১৫। উদ্ভিদ টিস্যু প্রধানত কত প্রকার ?

= ২প্রকার । ভাজক , স্থায়ী।

১৬। স্থায়ী টিস্যু কত প্রকার ?

= ২ প্রকার । সরল , জটিল।

১৭। সরল টিস্যু কত প্রকার ?

= ৩প্রকার । প্যারেনকাইমা, কোলেনকাইমা , স্কেরেনকামইমা।

১৮ । জটিল টিস্যু কত প্রকার ?

= ২ প্রকার । জাইলেম ও ফ্লোয়েম।

১৯ । জাইলেম টিস্যুর কোষ কোন গুলো

= ট্রাকিড , ভেসেল , জাইলেম , প্যারেনকাইমা, জাইলেম ফাইবার ।

২০। প্রাণিটিস্যুর কত প্রকার ?

= ৪ প্রকার । আবরণী, যোজক, পেশি, স্নায়ু টিস্যু ।

২১। আবরণী টিস্যু কত প্রকার ?

= ৩ প্রকার

২২। হৃদপেশি বা কার্ডিয়াক পেশি কেমন ?

= এক ধরণের অনৈচ্ছিক পেশি ।

২৩। স্নায়ু টিস্যুর একক কী?

= নিউরণ

২৪। বৃক্কের একক

= নেফ্রণ

২৫। কোষ বিভাজন কত প্রকার ?

= ৩ প্রকার । অ্যামাইটোসিস, মাইটোসিস (দেহ কোষে), মিয়োসিস (জনন কোষো।

২৬। ব্যাকটেরিয়া, নীলাভ সবুজ শৈবাল , ঈস্ট প্রভৃতিতে কোন কোষ বিভাজন হয় ?

= অ্যামাইটোসিস

২৭। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ধাপ কয়টি?

= ৫ টি । প্রোফেজ, প্রো-মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ, টেলোফেজ ।

২৮। কোষ বিভাজনের কোন পর্যাযে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাসের সম্পূর্ণ বিলুপ্তি ঘটে ?

= মেটাফেজ

২৯ । কোন কোষ বিভাজনের কারণে বহুকোষী জীবের দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে ?

= মাইটোসিসে ।

৩০ । জৈব মুদ্রা বা জৈব শক্তি নামে পরিচিত

= ATP

৩১। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ATP – কত কিলোক্যালরি শক্তি আবদ্ধ হয় ?

= ৭৩০০

৩২। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার পর্যায় কতটি ?

= ২টি ।

৩৩. C4 – উদ্ভিদ কারা ?

= ভুট্টা, আখ, মুথা ঘাস ।

৩৪ ।কোন আলোতে সালেকসংশ্লেষণ হয় না ?

= সবুজ ও হলুদ ( লাল আলোতে বেশি)

৩৫। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার অপটিমাম তাপমাত্রা

= ২২-৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস

৩৬। ক্লোরোফিলের প্রধান উপাদান

= নাইট্রোজেন ও ম্যাগনেসিয়াম

৩৭। শ্বসনের অপটিমাম তাপমাত্রা

= ২০-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস

৩৮।সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উপজাত হিসেবে নির্গত হয় কোনটি ?

= অক্সিজেন ।

৩৯। উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি কয়টি ?

= ৯টি । Mg, K, Na, C, H , O, P, S

৪০। উদ্ভিদের গৌণ পুষ্টি কয়টি ?

= ৭টি ।

৪১। কিসের অভাবে পাতা হলুদ হয়ে যায় ?

= নাইট্রোজেন

৪২। কিসের অভাবে পাতা, ফুল, ফল ঝরে যায় ও উদ্ভিদ খর্বাকার হয় ?

= ফসফরাসের

৪৩। কিসের অভাবে পাতার শীর্ষ ও কিনারা হলুদ ও মৃত অঞ্চল সৃষ্টি হয় ?

= পটাসিয়াম

৪৪। কিসের অভাবে উদ্ভিদের ফুলের কুড়ি জন্ম ব্যাহত হয় ?

= বোরন

৪৫। খাদ্যপ্রাণ বলা হয় কাকে ?

= ভিটামিনকে

৪৬। সুষম খাদ্যে আমিষ: চর্বি : শর্করা

= ৪: ১:১

৪৭। দৈনিক কত গ্লাস পানি পান করা উচিত ?

= ৭-৮ গ্লাস

৪৮। কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি আমিষ আছে ?

= মুরগির মাংস ( ২৫.৯/ ১০০ গ্রাম ) মসুর ২৫.১ গ্রাম ।

৪৯। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের কত % পানি ?

= ৪৫-৬০ % ( অন্য জায়গা দেওয়া আছে > ৬০-৭৫%)

৫০। রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে কোন রোগ হ য় ?

= রক্তশূন্যতা বা এ্যানিমিয়া

৫১। মুখগহ্বরে খাদ্যকে পিচ্ছিল করে কে ?

= লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত মিউসিন

৫২। লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত এনজাইমের নাম ?

= টায়ালিন ও মলটেজ।

৫৩। মানুষদের স্থায়ী দাঁত কত প্রকার ?

= ৪ প্রকার ।

৫৪। মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি কোনটি ?

= যকৃত । একে জীবনের রসায়ন গবেষণাগার বলা হয় ।

৫৫। কোন এনজাইম আমিষকে এ্যামাইনো এসিড এসিডে পরিণত করে ?

= পেপসিন ও ট্রিপসিন (

৫৬। কোন এসিড পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে ?

= হাইড্রোক্লোরিক এসিড

৫৭। ডায়ারিয়া হয় কিসের কারণে?

= রোটা ভাইরাসের

৫৮। সুগন্ধ ও দুর্গন্ধ কোন প্রক্রিয়া বাতাসে ছড়ায় ?

= ব্যাপন

৫৯। প্রোটোপ্লাজমের কত % পানি ?

= ৯০ %

৬০ । শুকনা কিসমিস ফুলে ওঠে কোন প্রক্রিয়া ?

= অভিস্রবণ

৬১ । গাছের পাতা শুকিয়ে যায় না কেন ?

= প্রস্বেদনের কারণে

৬২। রক্ত উপাদান কত প্রকার ?

২ প্রকার । রক্তরস ও রক্তকনিকা

৬৩। রক্ত কণিকা কত প্রকার ?

– ৩ প্রকার । লোহিত , শ্বেত ও অনুচক্রিকা

৫৪। জীবনীশক্তির মুল কী ?

= রক্ত

৫৫। রক্তে রক্তরসের পরিমাণ কত ?

= ৫৫ভাগ

৫৬। কিসের জন্য রক্ত লাল হয় ?

= হিমোগ্লোবিনের জন্য ।

৫৭। হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?

= অক্সিজেন পরিবহন

৫৮। শ্বেত কণিকা কোন প্রক্রিয়া রোগ জীবাণু ধ্বংস করে ?

= ফ্যাগোসাইটোসিস

৫৯। রক্ত তঞ্চনে সহায়তা করে ?

= অনুচক্রিকা

৬০। রক্তের গ্রুপ কয়টি ?

= ৪টি । A, B, AB, O .

৬১. সর্বজনীন দাতা গ্রুপ কে ?

= ও

৬২। সর্বজনীন গ্রহিতা কে ?

= AB

৬৩। একজন সুস্থ মানুষের দেহ থেকে কত লিটার রক্ত বাহির করে নিলে কোন অসুবিধা হয না ?

= ৪৫০ মি.লি

৬৪ । মানবদেহে প্রতি সেকেন্ড কি পরিমাণ লোহিত কণিকা উৎপন্ন হ য়?

= ২০ লক্ষ

৬৫। হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ কয়টি ?

= ৪টি

৬৬। হৃদপিন্ডের সংকোচনকে বলে

= সিস্টোল

৬৭। হৃদপিন্ডের প্রসারণকে বলে

= ডায়াস্টোল

৬৮। একজন আদর্শ মানুষের রক্তচাপ

= ৮০/১২০ ।

৬৯। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ২০২০ সালে বিশ্বের এক নম্বর মরণব্যাধি হবে

= স্ট্রোক ও করোনারি ধমনির চাপ

৭০। রক্তচাপ মাপা হয

= স্ফিগমোম্যানোমিটার

৭১। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টরল কোনটি ?

= HDL

  1. আমাদের রক্তে LDL – এর পরিমাণ

= ৭০%

৭৩. অ্যানজিনা কী?

= হৃদপিন্ডে রক্ত চলাচল কমে গেলে ব্যথা অনুভূত হওয়া

৭৪। সূর্যালোকের উপস্থিতিতে চামড়ায় ভিটামিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে কে ? –

= কোলেস্টেরল

৭৫। ব্লাড ক্যান্সারকে বলা হয়

= লিউকোমিয়া ( শ্বেত কণিকার আধিক্য

৭৬। বাতজ্বর হয় কী কারণে ?

= স্ট্রেপটোকক্কাস অনুজীবের কারণে

৭৭। শ্বাসনালি সংক্রান্ত রোগ

= হাপানি, ব্রংকাইটিস , নিউমোনিয়া (ফুসফুসের । ব্যাকটেরিয়া) , যক্ষ্মা ( বায়ু বাহিত) ।

৭৮। রক্ত সম্পূর্ণ অকোজো ও বা বিকল হবার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশোধিত করার পদ্ধতিকে বলে

= ডায়ালাইসিস

৭৯। মানব দেহে কতটি হাড় রয়েছে ?

= ২০৬টি

৮০। কলমে মূল গজানো, অকালে ফল ঝড়ে যাওয়া রোধ ও বীজহীন ফল তৈরি ব্যবহৃত হয় কোনটি?

= অক্সিন

৮১ । ফুল ফোটাতে, বীজের সুপ্তাবস্থা দৈর্ঘ্য কমাতে , এবং অঙ্কুরোদগমে ব্যবহৃত হয় ?

= জিবেরেলিন

৮২। ফল পাকাতে

= ইথিলিন

৮৩। জীবনের রাসায়নিক দূত হলো

= হরমোন

৮৪। গুরু মস্তিষ্ক বলা হয়

= সেরিব্রামকে

৮৫। পনস কোথায় থাকে ?

= পশ্চাৎমস্তিষ্কে

৮৬। অ্যাক্সন ও ডেনড্রাইট কার অংশ

= নিউরণের

৮৭। মানব মস্তিষ্কে উদ্দীপনার বেগ

= প্রায় ১০০ মিটার

৮৮। েএকটি নিউরণের অ্যাক্সেনের সাথে দ্বিতীয় নিউরণের ডেনড্রাইটের সংযোগ স্থলকে বলা হয়

= সিনাপসিস

৮৯। ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয় ……

= আইলেটস অব ল্যাঙ্গার হ্যান্স থেকে ।

৯০ । পারকিনসন্স রোগ কিসের ?

= মস্তিষ্কের

৯১। এপিলেপসি রোগ কিসের ?

=মস্তিষ্কের

৯২। একটি সম্পূর্ণ ফুলে কয়টি অংশ ?

= ৫টি

৯৩। জবা, কুমড়া , সরিষা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?

= কীটপতঙ্গ

৯৪। ধানের ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?

= বায়ুর মাধ্যমে

৯৫। পাতা শ্যাওলা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?

= পানি

৯৬। কদম , শিমুল , কচু ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?

= প্রাণীপরাগী

৯৭। প্রাণীর প্রজনন হয় কত প্রকারে?

= ২ প্রকারে / যৌন ও অযৌন

৯৮ । এইডস রোগ আবিষ্কৃত হয় কবে ?

= ১৯৮১

৯৯। এইডস রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশের কতদিন পর লক্ষণ প্রকাশ পায় ?

= ৬মাস

১০০। জীবের বংশগতি ও বিবর্তন আলোচিত হয়

= জেনেটিক্সে

১০১ । বংশগতির বাহক ও ধারক

= জিন

১০২ । ক্রোমোজোমের যে স্থানে জিন থাকে তাকে বলে

= লোকাস

১০৩। বংশগতির ভৌতভিত্তি হলো

= ক্রোমোসোম

১০ ৪। ডিএনএর আনবিক গঠন আবিষ্কার করেছেন কে?

= ওয়াটসন ও ক্রিক ( ১৯৫৩সালে )

১০৫। মানবদেহে ক্রোমোজোমের সংখ্যা

= ৪৬টি বা ২৩ জোড়া । ২২ জোড়া অটোজোম , ১ জোড়া সেক্স ।

১০৬। ডিএনএ বিশ্লেষণ পদ্ধতিকে বলা হয়

= সেরোলজি

১০৭। জেনেটিক ডিসঅর্ডার জনিত রোগ

= থ্যালাসেমিয়া ( লোহিত কণিকার আধিক্য ) , ক্লালার ব্লাইন্ড

১০৮। পরিবেশে জীব উপাদানগুলো কত প্রকার ?

= ৩ প্রকার । খাদক, উৎপাদক, বিয়োজক

১০৯। কমেনসেলিজমের ( দুটি উদ্ভিদের মধ্যে একজন উপকৃত হওয়া) উদাহরণ

= রোহিণী উদ্ভিদ

১১০। মিউচুয়ালিজম ( উভয় উদ্ভিদ উপকৃত হওয়া) উদাহরণ

= মৌমাছি, প্রজাপতি, পোকামাকড়ের বাদুড় এর সাথে গাছের সম্পর্ক

১১১ । সিমবায়োসিস কি?

= একই সাথে একাধিক উদ্ভিদ বসবাসের করলে তাদের সাথে যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে ।

১১২। বায়োটেকনলোজি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন

= কার্ল এরিক

১১৩। টিস্যুকালচারের উদ্দেশ্যে উদ্ভিদের যে অংশ পৃথক করা হয় তাকে কি বলে ?

= এক্সপ্লান্ট

১১৪। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে উৎপাদিত জীবকে বলে

= GMO ( Genetically Modified Organism ) , GE ( Genetically Engineered , Transgenic

১১৫। ছোট দিনের উদ্ভিদ

= চন্দ্রমল্লিকা , ডালিয়া

১১৬। বড় দিনের উদ্ভিদ

= লেটুস , ঝিঙা

১১৭। আলোক নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ

=শসা , সূর্যমুখী

১১৮।শৈত প্রদান করে ফুল ধারণ কে ত্বরান্বিত করার প্রক্রিয়াকে বলে

= ভার্নালাইজেশন

১১৯। বীজ বপনের পর কত তাপমাত্রা প্রয়োগ করলে উদ্ভিদের স্বাভাবিক পুষ্প প্রস্ফুটন ঘটে ?

= ২-৫ডিগ্রি সেলসিয়াস

ত্রুটিহীনভাবে লেখার চেষ্টা করা হয়েছে…

একটি পরিমার্জিত প্রকাশ…

ধন্যবাদ…

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button